বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ০৮:৫৮ অপরাহ্ন
টপ নিউজ::
উলিপুরে গণঅধিকার পরিষদের ঈদ পুনর্মিলনী ও কর্মীসভা অনুষ্ঠিত জামালপুরে পিপি আনিসুজ্জামানের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন ভালুকায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু বকর সিদ্দিকের ইন্তেকাল বেগমগঞ্জে বন্যা ক্ষতিগ্রস্থ প্রান্তিক চাষীদের মাঝে মৎস্য খাদ্য বিতরণ শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে এক বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত হয়েছে চকরিয়ায় ম্যানগ্রোভ প্ল্যান্টেশনের চারারোপন বিষয়ক দ্বিতীয় প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত নাগেশ্বরীতে নিজ মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবার বিরুদ্ধে মানববন্ধন সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে ধুকুরিয়াবেড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সায়েমের বাবা কর্তৃক থানায় অভিযোগ বাংলাদেশের কৃষিতে উন্নয়ন করার জন্য পার্টনার প্রকল্প সহযোগিতা করবে-কৃষিবিদ সালমা আক্তার নকলায় দিনব্যাপি ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন

জামালপুরে পিপি আনিসুজ্জামানের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

আবু সায়েম মোহাম্মদ সা'-আদাত উল করীম / ৬ বার
আপডেট সময় :: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫, ১:৪৩ অপরাহ্ন

জামালপুর জজ আদালতের পাবলিক পসিকিউটর (পিপি) এডভোকেট আনিসুজ্জামান গামার অপসারণের দাবি জানিয়েছেন আইনজীবীগণ। পিপির বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, দুর্নীতি পরায়ণ ও অযোগ্য দাবি করে তার বিরুদ্ধে অপসারণের দাবি জানানো হয়েছে।

১৮ জুন বুধবার সকালে জামালপুর জেলা জজ আদালত চত্ত্বরে মানববন্ধনে আইনজীবীদের পক্ষ থেকে পিপি আনিসুজ্জামানের দ্রুত অপসারণ দাবি করা হয়। অন্যথায় আগামী ২২ জুন রবিবার থেকে বৃহত্তর আন্দোলনে যাবার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।

জিপি এডভোকেট তৌহিদুল ইসলাম বাদশার সভাপতিত্বে ও জেলা আইনজীবী সমিতির সহ-সভাপতি এড. মোবারক হোসেনের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য দেন জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট মো. গোলাম নবী, সাধারণ সম্পাদক এড. রিশাদ রেজওয়ান বাবু, এড. দিদারুল ইসলাম প্রমুখ।

জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট রিশাদ রেজওয়ান বাবু বলেন, পিপি এড. আনিসুজ্জামান গামার বিরুদ্ধে পিপি ও এপিপিরা নির্দিষ্ট দুর্নীতির অভিযোগে অনাস্থা এনেছেন। অনাস্থা প্রস্তাব সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হলেও এখন পর্যন্ত তাঁর অসাধারণ হয়নি। তাই তাঁর দ্রুত অপসারণের দাবিতে আজ মানববন্ধন করেছেন আইনজীবীরা।

জিপি এড. তৌহিদুর ইসলাম বাদশা বলেন, পিপি কার্যালয়ে কোনো আলমারি না থাকায় গুরুত্বপূর্ণ সরকারি নথিপত্র সংরক্ষণ করা মুশকিল। এ সমস্যা দূরীকরণে সরকারিভাবে ১ লাখ ১৫ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কার্যালয় থেকে এ টাকা উত্তোলন করার জন্য করা হয় একটি কমিটি। সেখানে ওই পিপিকে সভাপতি ও আমাকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। যদিও পদাধিকার বলে এবং বয়সের জ্যেষ্ঠতা বিবেচনায় আমাকেই সভাপতি করার কথা। তিনি দুই কিস্তিতে ওই টাকা উত্তোলন করে আমাকে ২০ হাজার টাকা দিতে চান আসবাবপত্র কেনার জন্য। আমি সেই টাকা গ্রহণ করিনি। এছাড়াও অন্যান্য আইনজীবীরাও তার বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :
এ জাতীয় আরো খবর
Theme Created By ThemesDealer.Com
error: Content is protected !!
error: Content is protected !!